আলেমা
পিতার নামঃ আব্দুল্লাহ
SID: DWFA202324014
মাতার নামঃ সাহিদা আক্তার
বয়সঃ ৩১ বছর
ঠিকানাঃ টাংগাইল, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ গৃহিণী
অনুভূতিঃ এই মাদ্রাসায় লেগে থেকে আমি যা পেয়েছি তা বলে এবংলেখে শেষ করতে পারব না।তুবও সামন্য কিছু লেখতে চাই আমার সব সময় মনে হয় এই মাদ্রাসা একটা জান্নাতের বাগান এখানে লেগে থেকে এত শান্তি খুজে পাইছি যা অন্য কোথাও খুজে পাই নাই। সব সময় মনে হইছে আমার ঘরের ভিতরই মাদ্রাসা যার নিয়ম অনুসারে সব সময় পরাশুনা আমল নামায এসব করা হত।শুধু আমি না আমাদের পরিবারের সবাই প্রাইএই মাদ্রাসার সাথে যুক্ত এবং আত্তিয় সজন সবাইকে এখানে আসার আহব্বান করি। আজিবন এখানেই লেগে থাকতে চাই পি,,, উস্তাদ ,আমাদের এখানেই থাকার সোযোগ করে দিবেন।আল্লাহর অশেস রহমতে ওনেক বর বর উস্তাদের পরা শুনার ভগ্য হইছে।সব উস্দাত এর কাছে দোয়া চাই সব সময় যেন আল্লাহ ওয়ালাদের নসিহতের মদ্য দিয়েন থাকতে পারি।
আলেমা
পিতার নামঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম
SID: DWFA202324006
মাতার নামঃ মাহমুদা বিলকিস
বয়সঃ ৩৫ বছর
ঠিকানাঃ নওগাঁ, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ ছাত্রী
অনুভূতিঃ আমার এখন কোন দুনিয়াবি পেশা নেই আলহামদুলিল্লাহ! একজন ত্বলেবাহ এটাই একমাত্র পরিচয়। بسم الله الرحمن الرحيم الحمد لله والصلاه والسلام على رسول الله اما بعد... মাদ্রাসার শুরু থেকে শেষ অবধি অনুভূতি লিখার কথা যখন উস্তায বলেছেন, তখন দুই চোখ দিয়ে ঝর ঝর করে পানি পড়ছে। মনের গহীনে লুকায়িত প্রতিটা ভালোলাগা খারাপ লাগার মুহূর্ত উকি দিচ্ছে। এই কথাগুলো এক শব্দে বর্ণনা করার মত না। আমরা যারা জেনারেল থেকে দ্বীনের পথে এসেছি, তারা সব চাইলাম আর পাইলাম ,এমনটা নয়। এই প্রতিটা নফসের আলাদা আলাদা কান্নার রঙ আছে।দ্বীনের পথে আসার সাথে সাথে এক সাথে হেঁটেছি প্রিয় মাদ্রাসার পথচলায়। আমরা যারা অনলাইনে বেজড দ্বীনী তারা সকলে আসলে আহলে হাদীস, সালাফী,হাম্বলী মাযহাবের হুজুরদের মতাদর্শের পাল্লায় পড়ি প্রথমে ।এরপর সাত ঘাটের কিনায় এসে সঠিক খুজেঁ পায়।এরমানে এই নয় যে সব মাহযাব ভুল। উস্তায এটা শিখায়নি।সবার ব্যাক্তিগত পছন্দ থাকে।তার প্রেক্ষিতে লিখছি। সেই শুরু থেকে উস্তায একটা কথা বলতেন, এইসব ইখতিলাফ এর মধ্য যাবেন না। ৫ টা বছর সময় দেন আপনি নিজেই বুজবেন্ন আপনাকে কি ফলো করতে হবে। যে আপুর মাধ্যমে মাদ্রাসায় আসা, আপুর নাম পপি ইব্রাহিম আপু,শুকরিয়া জন্য বলা। দ্বীন যখন মাত্র অন্তরের মধ্য এক চিলেত রোদের মত উকি দিল।তকন অনুভুব হতে লাগলো, জানতে হবে,শিখতে হবে। ওই ১০ টা সূরা, ওই টুকু জানা। সব কিছু আপডেট হয়।আমার কোন ইসলামের জ্ঞান নেই।কি করব কি করব? এরপর ফেসবুকের মধ্য ইসলামিক পেজ খুঁজতে লাগলাম।শুরু হল অনলাইন পড়াশুনা।৪/৫ দিন ক্লাস হইল ৭০% কুরআন ল্যাঙ্গুয়েজের। আপু ক্লাসে বললেন একটা মাদ্রাসা তে উনি ভর্তি হয়েছেন। আপুর বলার দেরী আর আমাদের কয়জন সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করল,কই! সেই প্রথম আমার শোনা! ‘ইন্টারনেট মাদ্রাসা’ (পরে জানতে পারি,তালিমুল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ ইন্টারনেট মাদ্রাসা। চাকরির সুবাদে, পড়াশুনা করতে পারতাম না, বুঝতাম না। বাসের মধ্য বসে বসে পড়তাম। মনে পড়ছে, সেই ফাআলা ফাআলালা গর্দান এর কথা! আমি আরবী থেকে বাংলায় লিখে লিখে মুখস্থ করতাম। প্রথমদিকে যখন কিছুই বুঝতাম না এবং এখনো যখন কিছুই বুঝিনা, তখন আমার প্রাণপ্রিয় উস্তায শুধু একটা কথায় বলতেন, লেগে থাকেন, জমে থাকেন। এরপর দেখেন মা যেমন তার সন্তানকে ধরে ধরে সব শিখায়, হাঁটা, চলা,বলা_আমাদের উস্তায মুহতারাম আমাদেরকে ঠিক সেইভাবে দ্বীনের পথে চলতে শিখার বুনিয়াদি শিক্ষা দিতে থেকেছেন মায়ের মত। একটা ক্লাস যেটা কিনা পুরা মাদ্রাসার সবার জন্য আবশ্যক,সেটা ইসলাহী মজলিসের ওপর একটা নাম উস্তাযর নসীহত,উস্তাযর আদেশ,উপদেশ। উস্তায এর ছোট ছোট পরামর্শ এই নতুন আলোর জীবন গড়তে কতটা সহায়ক এটা আমাদের মাদ্রাসার সব বাচ্চারা জানে। শয়তানের ধোঁকায় পড়ে আর নফসের ধোঁকায় পড়ে কতবার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি চলে যাব। প্রতিবারই ওস্তাদের পরামর্শ আবারো নতুন করে শুরু করার প্রেরণা। গতবছর আমার বাবা এর অসুস্থতায় ভেবেছি এই জামাত এত ক্লাস মিস আর পরীক্ষা দিব না। তবুও উস্তায নীচের ক্লাসে দেননি! উস্তাদ জোর দিয়েছেন আর কিভাবে কিভাবে যেন হয়ে গেছ। প্রথম যখন মাদ্রাসাতে ভর্তি এরপর হাজার প্রশ্ন উস্তাযকে করেছি, উস্তায তখন সব কথার উত্তরে শেষ বলতেন অপেক্ষা করার কথা। দাওরাহ হাদীস এসে সব প্রশ্নের উত্তরে আস্তে আস্তে জোট খুলতে শুরু করেছে! মেশকাত জামাতে যখন শারহুল আক্বীদাহ এবং আক্বীদাহ-ত্বহাবী পড়া হইল,তখন আরো প্রশ্নের উত্তর খুলে গেল! আমি ভাবতাম হয়ত মাদ্রাসা তে সীরাত নিয়ে কোন কিতাব নেই। এই ৪ বছরের ছোট এক কিতাব ছাড়া কিছুই পেলাম না! প্রথম যখন বুখারী সানী ক্লাস শুরু হইল,শুধু অবাক হয়ে শুনতাম! হায় কত সীরাতের কিতাব পড়েছি কোর্স করেছি তাও কিতাবুল মাগাযীতে এত ডিটেইলস আর কোথাও পড়িনি। বুখারী আউয়াল ক্লাসের উস্তায মুহতারাম এতটা দরদ দিয়ে দরস দেন, উনি ক্লাসে কতবার কেঁদেছেন,এটা হয়ত আমরা সবাই জানি। দারুল রাশেদের সন্মানিত হযরত মাওলানা লিয়াকত আলী উস্তায এত সরল উদ্দীপ্তমনা ,হাসির ছলে কত কঠিন বিষয় সহজ করে বলেন। কাসেমী উস্তায, সন্ধীপ উস্তায, আমাদের প্রিয় মুসলিম সানি, উস্তায ক্লাসগুলো এতটা প্রাণবন্ত যে ঘন্টার পর ঘন্টা ক্লাসগুলো কখনো কষ্ট দেয় মনে হয়নি। জানি বেয়াদবি করেছি না বুঝে না শুনে,অজান্তে। আর উস্তাদের হক তো বিন্দুমাত্র আদায় করতে পারিনি।তবুও তাদের নসীহত গুলো জীবনের পাথেয়। দেখতে দেখতে চোখের পলকে এই শেষ সময়ে কত কথা যে বলতে মনে চায়। প্রিয় সহপাঠীরা!একসাথে থাকলেই ভাইবোনদের ঝগড়া হয়,আবার মিল হয়।আমরা তেমন আশাকরি দ্বীন শেষে ঘরে ফিরে আসি। কত কেউ তো ছিল ভালো স্টুডেন্ট, জ্ঞানী গুণী মানুষ শুধু,উস্তায এর কথামত শুধু এইটুকু মিলিয়ে দেখি, যে নিজের বুঝে চলবে ,মুরুব্বির পরামর্শ ছাড়া,সে হারিয়ে যায়। হয়ত উস্তায এর দুআ যার জন্য আমরা হয়ত ইলম অর্জনের রাস্তায় নামতে সাহস পাচ্ছি. উস্তায হাজারো ভুল করে ক্ষমার আশায় রইলাম। যেমন করে ইলমের সাথে আছি ,ছিলাম আর যেন থাকতে পারি, মানুষ যেন হতে পারি. তাওয়াক্কুল এবং সবরের সাথে যেন জীবন সাজাতে পারি..
আলেমা
পিতার নামঃ মোঃ মোহাম্মদ আলী
SID: DWFA202324009
মাতার নামঃ কোহিনুর বেগম
বয়সঃ ২১ বছর
ঠিকানাঃ মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ ছাত্রী
অনুভূতিঃ এই মাদ্রাসার সন্ধান আমার জীবনে একটি স্বপ্নের মতো ছিলো । কোন একটা সমস্যার কারনে যখন আমার দাওড়া পড়া বন্ধ হয়ে যায় আমি নিজে থেকে ভেঙ্গে পরি.. আমি মনে করেছিলাম হয়তো আমি দাওড়া হাদিসের দরস আর কখনোই করতে পারবো না. রবের কাছে কান্না করা ছাড়া কোন উপায় আমার জানা ছিল না. হয়তো আমাকে আমার রবকবুল করেছেন হাদিসের বরকত ময় দরসের জন্য,। আমার এক বোনের কাছ থেকে এই অনলাইন মাদ্রাসার খোজ পাই.. আমি নিজেও প্রথম ভেবেছিলাম অনলাইন মাদ্রাসা এখানে কেমন আর পড়াশোনা হবে... আসলেই এই মাদ্রাসার সাথে পরিচয় না হলে আমি বুঝতে পারতাম না. অনলাইন ও এমন উত্তম কিছুর পথ দেখায়.. এই মাদ্রাসার সাথে পরিচয় না হলে হয়তো আমার ইলম অর্জন করার রাস্তা টুকু বন্ধ হয়ে যেতো । আসলে এই মাদ্রাসার সাথে কেউ পরিচিত না হলে বুঝতে পারবেনা যে অনলাইন জগতেও এমন একটা ভালো প্রতিষ্ঠান রয়েছে! এই মাদ্রাসার সম্মানিত উস্তাদগনের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা ইলম অর্জন করতে পেরেছি। আমাদের মত জ্ঞান পিপাসিত মেয়েদের জন্য এই মাদ্রাসা একটা স্বপ্নের মত.! এত ভালো এবং এত মর্যাদা সম্পূর্ণ উস্তাদের কাছে দরস করার তৌফিক আমার রব আমাকে দিয়েছেন! আমি জানি না এর শুকরিয়া আমি কিভাবে আদায় করবো! আমি মনে করি আমার ভাগ্য আল্লাহ তাআলা এমন ভালো করেছেন বিধায় এমন সম্মানিত উস্তাদের দরস করার সৌভাগ্য আমার হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ..!! আলহামদুলিল্লাহ..!! আলহামদুলিল্লাহ..!! আমার অনুভূতি অনুযায়ী অনলাইন মাদ্রাসা সম্পর্কে লিখতে গেলে হয়তো শেষ হবে না... এখানে ইলমের পাশাপাশি আমলের দিকেও কত নজরদারি কতটা গুরুত্ব দেওয়া হয় আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ..!! আমি আল্লাহ তাআলার কাছে সব সময় এই দোয়া করি এই মাদ্রাসার সম্মানিত উস্তাদগনকে নেক হায়াত দান করুক এবং এই মাদ্রাসাকে আল্লাহ তাআলা যেন কেয়ামত পর্যন্ত ইলম অর্জন ও আমলের জন্য কবুল করেন..!! আমার সম্মানিত উস্তাদগনের কাছে আমার জন্য দোয়ার দরখাস্ত যেন আমি হেদায়েতের পথ ধরে রাখতে পারি এবং ইলম অর্জনের সাথে সর্বদা লেগে থাকতে..!!
আলেমা
পিতার নামঃ মোঃ আব্দুল আলীম
SID: DWFA202324011
মাতার নামঃ সাহিদা
বয়সঃ ২২ বছর
ঠিকানাঃ পূর্ব রামপুরা, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ গৃহিণী
অনুভূতিঃ এএই মাদ্রাসার খোঁজ পাওয়া আমার জীবনে একটি স্বপ্নের বাস্তবায়ন । আসলে এই মাদ্রাসার সাথে আমার পরিচয় না হলে আমার ইলম অর্জন এর রাস্তা সম্পুর্ন বন্ধ হয়ে যেত। আমি মনে করি আমার মত হাজারো বিবাহিত জ্ঞান পিপাসিত মেয়েদের স্বপ্নের মাদ্রাসা এটি। এই মাদ্রাসার সাথে যুক্ত না হলে কেউ কল্পনাও করতে পারবে না যে এটা কত ভাল প্রতিষ্ঠান। এই মাদ্রাসার উস্তাযগন কতটা উদার মনে অক্লান্ত পরিশ্রমের সাথে খেদমত করেন। কত জ্ঞান পিপাসুদের পিপাসা নিবারনের স্থান এই প্রতিষ্ঠান তা কেবল যারা যুক্ত হোন তারাই বুজতে পারেন। এত ভালো ভালো উস্তাযদের ক্লাস করার সময় শুধু বার বার এই কথাই মনে হয় যে, আল্লাহ তা'য়ালা আমার ভাগ্য অনেক ভাল করেছেন বলেই বুজি আমাকে এমন প্রতিষ্ঠান এর সাথে যুক্ত করেছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আল্লাহ তা'য়ালা এই মাদ্রাসাকে অনেক বরকত দান করুন।এবং কবুল করুন এই দুয়া সব সময় করি। আমীন আর আমার জন্যও সব সময় সকল কল্যাণের জন্য দোয়া চাই।
হাফেজা
পিতার নামঃ মো: কাওছার আহমদ
মাতার নামঃ খাদিজা আক্তার চৌধুরী
ঠিকানাঃ উত্তর বাগবাড়ি, সিলেট,বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৩
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ১ বছর ১০ মাস
অনুভূতিঃ অনুভূতি যখন হাজার পাতার উহ্য থাকুক সবকিছু
হাফেজা
পিতার নামঃ আনওয়ার হোসাইন খান
মাতার নামঃ মাহবুবা জেসমিন
ঠিকানাঃ সিলেট,বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২০-২১
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ১ বছর ১ মাস
অনুভূতিঃ ইন্টারনেট মাদরাসার সময়টা আমার জীবনে খুব স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ভোলার মতো না, বুকের ভেতর আগলে রাখবো সব স্মৃতি। হিফজ শুরুর পেছনের গল্পটা আসলে বেশি কিছু না। সময়কে কাজে লাগানো হিসেবে শুরু। 'অযথা সময় না কাটিয়ে ভালো কিছু করি' এমনই। যখন ৬-৭ পারা হয়ে গেল তখন নিজের মধ্যে একটা আত্নবিশ্বাস আসে যে, আমি পারবো ইনশাআল্লাহ। সেই থেকে বারবার হোচট খেয়েও নতুন উদ্যমে চলতে থাকা। কয়েকজন বোনের হিফজের প্রতি মেহনতে অনেক অনুপ্রেরণা পেয়েছিলাম। তারপর আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ শেষ পর্যন্ত যাওয়ার তাওফীক দিলেন। এখনো অনেক মেহনত বাকি,লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হবে.. স্বপ্ন দেখেছিলাম আকাশছোঁয়া, কিছুটা কাছাকাছি হয়তো যেতে পেরেছি...
হাফেজা
পিতার নামঃ ডা. এস.এম. মনিরুজ্জামান
মাতার নামঃ সাবিরা আমাতুল
ঠিকানাঃ খুলনা বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৩
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ২ বছর
হাফেজা
পিতার নামঃ ডা. নাছির আহমেদ
মাতার নামঃ নুরজাহান বেগম
ঠিকানাঃ রাজশাহী,বাংলাদেশ (বর্তমানে সিডনি,অস্ট্রেলিয়া)
পাশের সন ফেব্রুয়ারি,২০২২
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ১ বছর ৫ মাস
অনুভূতিঃ Alhamdulillah, amar shesh hoise, Allahr kase onek oneek shukria, tokhon mone hoiache amar ei hifz er journey abar start holo, er shathe lege thakte hobe ar aro grow korte hobe, onek duur jete hobe inshaAllah
Anonymous
Anonymous
Anonymous
Anonymous
-259 days left
-259 days left